ফরিদগঞ্জ এ আর পাইলট মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় প্রাক্তন ছাত্র সমিতি
খসড়া গঠনতন্ত্র
প্রস্তাবনা
ফরিদগঞ্জ এ আর পাইলট মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ফরিদগঞ্জ, চাঁদপুর, বাংলাদেশ।
ফরিদগঞ্জ এ আর পাইলট মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় অত্র এলাকার একটি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৯৪৬ সালকে এই বিদ্যাপীঠের শুরুর সাল হিসাবে ধরা হয়। সেই হিসাবে ৭৭ বছর অতিক্রম করছে। এই সময়কালে অসংখ্য ছাত্র মহান চত্ত্বরে শিক্ষা লাভ করে দেশে বিদেশে ছড়িয়ে আছে, আজ সকলেই সুপ্রতিষ্ঠিত। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে উচ্চ পদে আসীন হয়ে সুনামের সাথে কাজ করে যাচ্ছেন। এদের সবার দাবী আমাদের প্রাণের স্কুলের প্রাক্তন ছাত্রদের মিলনের চত্ত্বর বা ক্ষেত্র তৈরী হউক।
ইতোমধ্যে অনেকে ফরিদগঞ্জ এ আর পাইলট মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সুনাম বৃদ্ধির জন্য কাজ করেছেন বাড়িয়ে দিয়েছেন সহযোগিতার হাত। আয়োজন করেছেন মেধা বৃত্তির, পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন খেলাধুলায়, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে এগিয়ে এসেছেন সহায়তার মানসিকতা নিয়ে। আবার অনেকেই নিজ ব্যাচের ছাত্রদের সাথে সবসময় যোগাযোগ রেখেছেন এবং আয়োজন করেছেন ইফতার পার্টি, মিলনমেলা, বনভোজন, পারিবারিক মিলনমেলা, ইত্যাদির। ৭৫ সালে পরীক্ষার্থী বন্ধুরা সুখে দুঃখে বারবার মিলিত হয়েছেন এবং পরস্পরের সহযোগী হয়ে কাজ করেছেন। ৭৬ সালের ব্যাচের ভাইদের সহযোগীতার কথা সবাই জানেন। ৭৯ ব্যাচের বন্ধুরা তৈরী করেছেন বাধন ’৭৯ নামে একটি সামাজিক সংগঠনের। সাম্প্রতিক কালে (সেপ্টেম্বর ০৩, ২০২২) এদের আয়োজনে স্কুল আঙ্গিনায় অনুষ্ঠিত হল দিনব্যাপী মিলন মেলার, সেদিনের কর্মসূচী বিশেষভাবে সুশৃঙ্খল র্যালি এলাকায় সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছিল। বাধন ’৭৯ এর কার্যক্রম স্থানীয় ও জাতীয় পত্রিকায় প্রচারিত হয়েছিল।
এই ধরনের সকল কার্যক্রমের ধারাবাহিক প্রচেষ্টার অংশ হিসাবে প্রবীন ও নবীন প্রাক্তন ছাত্রদের সমন্বয়ে প্রাক্তন ছাত্রদের সমিতি গঠনের আলোচনা শুরু হয়। বিভিন্ন সময়ে অনেকগুলি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সর্বশেষ বিগত জানুয়ারী ২১, ২০২৩ তারিখে বুয়েট গ্র্যাজুয়েট ক্লাব, বনানী, ঢাকায় বিভিন্ন ব্যাচের নবীন ও প্রবীন প্রাক্তনদের সমন্বয়ে এক্স স্টুডেন্টস এসোসিয়েসান FARESA গঠন করা হয়।
এই খসড়া গঠনতন্ত্র পর্যালোচনা ও অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হল।
ধারা – ১: নাম
ফরিদগঞ্জ এ আর পাইলট মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় এক্স স্টুডেন্টস এসোসিয়েসান। সংক্ষিপ্ত রূপ FARESA।
ধারা – ২: কার্যালয় ও বর্তমান ঠিকানা
ফরিদগঞ্জ এ আর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়। তবে, FARESA এর কাজের পরিধি বাড়ানোর প্রয়োজনে কার্যনির্বাহী কমিটির অনুমোদন সাপেক্ষে দেশের বিভিন্ন শহরে ও বিদেশে এর শাখা খোলা যাবে।
ধারা – ৩: সংজ্ঞা
এই গঠনতন্ত্রে প্রয়োজনে অনুরূপ না হইলে:
- ক. FARESA বলতে ফরিদগঞ্জ এ আর পাইলট মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় প্রাক্তন ছাত্র সমিতি বুঝাইবে।
- খ. “প্রাক্তন ছাত্র” বলতে ফরিদগঞ্জ এ আর পাইলট মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে যে কোন শ্রেণিতে, যে কোন সময় পড়াশুনা করেছে এমন যে কেহকে বুঝাইবে।
- গ. ধারা ও বিধি অর্থ অত্র গঠনতন্ত্রের ধারা এবং এর অধীনে প্রণীত বিধি ও উপ-বিধিসমূহ।
- ঘ. বৎসরঃ পহেলা জানুয়ারী হইতে শুরু করে একত্রিশ ডিসেম্বর পর্যন্ত বুঝাইবে।
- ঙ. সদস্য অর্থাৎ – সাধারণ সদস্য।
- চ. সম্পত্তি অর্থ নগদ তহবিলসহ সমিতির সকল স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ।
- ছ. কর্মচারী বলতে কর্মকর্তা ও কর্মচারী বুঝাইবে।
ধারা – ৪: কাজের ক্ষেত্র
দেশ ভিতরে ও দেশের বাইরে প্রয়োজনে কাজ সম্প্রসারিত করা যাবে।
ধারা – ৫: লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
ফরিদগঞ্জ এ আর উচ্চ বিদ্যালয় ও এর প্রাক্তন ছাত্রদের কল্যাণে নিম্নলিখিত উদ্দেশ্যে এই সমিতি (FARESA) সকল কার্যক্রম পরিচালিত হবে:
- ক. ফরিদগঞ্জ এ আর পাইলট মডেল সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের উন্নয়নে ও বিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ উন্নয়নে সহযোগিতা করা।
- খ. ফরিদগঞ্জ এ আর পাইলট মডেল সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি উন্নয়নে কাজ করা।
- গ. ফরিদগঞ্জ এ আর পাইলট মডেল সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্রদের মধ্যে একতা, সৌহার্দ্য, ভ্রাতৃত্ববোধ স্থাপন, পরস্পরের সাথে যোগাযোগ বৃদ্ধির এবং সহযোগীতা বাড়ানোর জন্য কাজ করা।
- ঘ. সাহায্য পাওয়ার যোগ্য ছাত্রদের জন্য একটি পৃথক তহবিল প্রতিষ্ঠা করা।
- ঙ. প্রাক্তন ছাত্রদের জন্য সমাবেশ, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, কর্মশিবির, প্রদর্শনী ও আমোদ ভ্রমণের আয়োজন করা।
- চ. লাইব্রেরী, জাদুঘর, কনফারেন্স সেন্টার, সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, গবেষণাগার, ক্রীড়া ও আপ্যায়ন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা।
- ছ. নিয়মিত বুলেটিন, সাময়িকী, পুস্তক মুদ্রণ ও বিভিন্ন প্রকাশনা প্রকাশ করা।
- জ. সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ক্রীড়া ও অন্যান্য অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা।
- ঝ. দেশে ও বিদেশে প্রাক্তন ছাত্রদের সংগঠন গড়ে তোলা।
উপরোক্ত লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যাবলী অর্জনে তথা প্রাণপ্রিয় বিদ্যাপীঠের কাছে দায় মোচনের ক্ষেত্রে প্রাক্তন ছাত্রদের সহায়ক ভূমিকায় অন্য সকল কাজ পরিচালিত করা।
ধারা – ৬: শাখা
- নূন্যতম ১১ (এগার) জন প্রাক্তন ছাত্রদের সমন্বয়ে বিদেশে FARESA শাখা খোলা যাবে।
- দেশের মধ্যে নূন্যতম ২১ (একুশ) জন প্রাক্তন ছাত্রদের সমন্বয়ে দেশের বিভিন্ন শহরে FARESA শাখা খোলা যাবে।
শাখার নামঃ স্বীকৃতি প্রাপ্ত শাখার নাম হবে, FARESA ——– শাখা।
শাখার কাজঃ স্থানীয়ভাবে শাখা তার প্রয়োজন অনুযায়ী সংগঠনের কাজের ধারার সাথে সংগতি রেখে কাজ ঠিক করবে।
শাখার দায়িত্বঃ প্রতি পঞ্জিকা বৎসরে শাখা কমিটিকে একবার এক বৎসরের কাজের বিবরণ, সদস্যদের তথ্য ও আর্থিক প্রতিবেদন কেন্দ্রীয় কমিটির কাছে পেশ করতে হবে।
ধারা – ৭: সদস্য
ক. সদস্যের ধরনঃ
- এই সমিতির শুধুমাত্র এক ধরনের সদস্য থাকবে। যার নাম ’প্রাথমিক সাধারণ সদস্য”। প্রাথমিক সাধারণ সদস্য হতে কোন চাঁদা লাগবে না।
খ. সদস্য হওয়ার যোগ্যতাঃ
- ফরিদগঞ্জ এ আর উচ্চ বিদ্যালয়ে একসময় পড়াশুনা করা প্রাক্তন ছাত্রগণ এই সমিতির সদস্য হতে পারবেন। নির্ধারিত ফরমে আবেদন করবেন, কেন্দ্রীয় কমিটির অনুমোদন সাপেক্ষে সাধারণ সদস্য হবেন।
গ. অধিকার ও সুবিধাঃ
- সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভায় অংশগ্রহণ, প্রস্তাব উত্থাপন, মতামত প্রদান, ভোট প্রদান করতে পারবেন।
- কমিটির বিভিন্ন পর্যায়ে যেকোন পদে নির্বাচিত হওয়ার অধিকার রাখবেন।
- সমিতির সকল কাজে বিধি মোতাবেক অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
- বিধি মোতাবেক কমিটির কাজের ব্যাখ্যা দাবী করতে পারবেন।
- আয়-ব্যয়ের হিসাব জানতে ও বুঝে নিতে পারবেন।
- সমিতির উন্নয়নের জন্য পরামর্শ প্রদান করতে পারবেন।
- নির্বাচন কমিশনে কাজ করতে পারবেন।
- সমিতির কোন প্রতিনিধি দলে অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন।
ঘ. অযোগ্যতাঃ
- এই বিদ্যালয়ে কখনোই পড়েন নাই এমন কেহ এই সমিতির সদস্য হতে পারবেন না।
ঙ. সদস্যপদ বাতিলঃ নিম্নের যেকোন একটি কারনে সদস্যপদ বাতিল হবে:
- মৃত্যু বরণ করলে সদস্য পদের অবসান হবে।
- স্বেচ্ছায় পদ ত্যাগ করলে। সদস্য পদ ত্যাগে ইচ্ছুক সদস্যকে লিখিতভাবে পদত্যাগপত্র মহাসচিবের নিকট পাঠাতে হবে। কার্যনির্বাহী কমিটি কর্তৃক অনুমোদিত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত পদত্যাগপত্র প্রত্যাহার করতে পারবেন। এ বিষয়ে কার্যনির্বাহী কমিটির সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।
- চিকিৎসক কর্তৃক মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন ঘোষিত হলে।
- সমিতির লক্ষ্য-উদ্দেশ্য, গঠনতন্ত্র, বিধি, নিয়ম-শৃঙ্খলা বিরোধী কাজে লিপ্ত হলে এবং দোষী বিবেচিত হলে।
- কোন সদস্যের আচরণ সমিতির মর্যাদা ও স্বার্থহানিকর বা ক্ষতিকর বলে বিবেচিত হলে।
- আদালত কর্তৃক মামলায় দন্ডিত হলে সদস্য পদ বাতিল হয়ে যাবে।
চ. বহিষ্কারঃ
- কোন সদস্য সমিতির গঠনতন্ত্র বহির্ভূত বা সমিতির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য এর বিরুদ্ধে ক্ষতিকর কোন কাজে লিপ্ত হলে এবং এতদ্বিষয়ে সুস্পষ্ট অভিযোগ উত্থাপন করিলে, তার প্রাথমিক তদন্তশেষে কার্যনির্বাহী কমিটির অনুমোদনক্রমে সাময়িকভাবে তার সদস্যপদ স্থগিত এবং অভিযোগ দন্ডে অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাকে বহিষ্কার করা যাবে।
ছ. পুনঃ সদস্যভুক্তিঃ
- স্বেচ্ছায় সদস্যপদ বাতিল করা সদস্য ব্যতীত যে সকল সদস্যের সদস্যপদ বাতিল হবে তিনি বা তাঁহারা কার্যনির্বাহী কমিটির শর্তপূরণ এবং সদস্যপদ পুনর্বহালের আবেদন করিলে কার্যনির্বাহী কমিটি তাহা বিবেচনা করিতে পারিবে। কার্যনির্বাহী কমিটির কোন সদস্য বা কর্মকর্তা পদত্যাগ/অব্যহতি/অনাস্থা/বহিষ্কার/অপসারণ/মৃত্যু বা অন্য কোন কারনে পদ শূন্য হলে নির্বাহী কমিটির সভায় উপস্থিত সদস্যদের দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের সমর্থনে কো-অপশনে মাধ্যমে উক্ত শূন্যপদ পূরণ করতে পারবে।
ধারা – ৮: উপদেষ্টামন্ডলী ও পৃষ্ঠপোষক মন্ডলী
প্রাক্তন ছাত্রদের মধ্য হতে বরেণ্য, বিশিষ্ট ব্যক্তি যাঁহারা সমিতির কল্যাণে অবদান রাখছেন তাঁদেরকেই সমিতির উপদেষ্টা পরিষদে মনোনয়ন দেওয়া যাবে। এই তালিকায় মনোনয়ন এবং উপদেষ্টামন্ডলীর গঠন ও কার্যাবলী সময়ে সময়ে কার্যনির্বাহী কমিটি চূড়ান্ত করবে।
ধারা – ৯: সাধারণ পরিষদের সভা আহ্বান
ক. সভাপতির নির্দেশে মহাসচিব দুই সপ্তাহের নোটিশে সাধারণ পরিষদের সভা আহ্বান করতে পারবেন। তবে বার্ষিক সাধারণ সভা কমপক্ষে এক মাসের নোটিশে আহ্বান করতে হবে।
খ. কোন জরুরি অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে সভাপতি সাধারণ পরিষদের সভা যে কোন সময়ের নোটিশে আহ্বান করার জন্য মহাসচিবকে ক্ষমতা প্রদান করতে পারবেন।
ধারা – ১০: সাধারণ পরিষদের সভার কোরাম
সাধারণ পরিষদের সভা অনুষ্ঠানের প্রয়োজনীয় উপস্থিতি সংখ্যা তথা কোরাম হবে নূন্যতম ২৫ জন সদস্যের উপস্থিতি, তবে নির্দিষ্ট তারিখে সভার জন্য নির্ধারিত সময়ের আধঘন্টার মধ্যে যদি প্রয়োজনীয় সংখ্যক সদস্য উপস্থিত না হন এবং অন্য কোন ঘোষনা না থাকে, উক্ত সাধারণ পরিষদের সভা মুলতবী গণ্য হবে। পরবর্তী সপ্তাহে একই দিনে ও একই স্থানে উক্ত সভা অনুষ্ঠিত হবে। মুলতবী সভার পরবর্তী সপ্তাহের সভায় কোরাম পূরণ হওয়ার জন্য নির্ধারিত সময়ের আধঘন্টার মধ্যে যদি সদস্যদের প্রয়োজনীয় উপস্থিতি না থাকলেও উপস্থিত সদস্যদের নিয়েই সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হবে এবং সেইক্ষেত্রে সভার প্রয়োজনীয় উপস্থিতি আছে বলে বিবেচিত হবে। সাধারণ সভা যদি সদস্যদের তলবী সাধারণ সভা হয়, তবে অনুপস্থিতির কারনে ঐ সভা বাতিল বলে গণ্য হবে।
ধারা – ১১: সাধারণ পরিষদের তলবী সভা
সাধারণ পরিষদের নূন্যতম ৭৫% জন সদস্যের লিখিত তলবীপত্র অনুসারে কোন নির্দিষ্ট বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য সভাপতি সাধারণ পরিষদের সভা আহ্বান করবেন। তলবীপত্র পাওয়ার তারিখ হতে ১৫ দিনের মধ্যে সভা আহ্বান না করলে তলবী সভার জন্য স্বাক্ষরকারীগন নিজেরাই যথাযথ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে কেবল সেই নির্দিষ্ট বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য সভা আহ্বান করতে পারবেন এবং উপস্থিত সদস্যদের তিন চতুর্থাংশ ভোটে সিদ্ধান্ত গৃহীত হবে।
ধারা – ১২: কার্যনির্বাহী কমিটি
ক. কমিটি: সমিতির একটি কার্যনির্বাহী কমিটি থাকবে।
খ. কার্যমেয়াদ: সমিতির ভোটার তালিকায় তালিকাভুক্ত সদস্যগনই কার্যনির্বাহী কমিটিতে নির্বাচিত হবেন। পরবর্তী বার্ষিক সাধারণ সভায় নতুন কমিটি নির্বাচিত না হওয়া পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করবেন।
গ. মেয়াদকাল: কার্যনির্বাহী কমিটির মেয়াদকাল দায়িত্ব গ্রহণের পর হতে ২ বৎসর বলবৎ থাকবে।
ঘ. কমিটি নির্বাচন: বিদ্যমান কমিটির মেয়াদ শেষ হইবার ১৫ দিন পূর্বে পরবর্তী কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। যদি নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হয়, তবে সভাপতি একজন আহ্বায়কসহ ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি এডহক কমিটি গঠন করতে পারবেন। এই কমিটি ৪৫ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কার্যনির্বাহী করবেন। পরবর্তী কার্যনির্বাহী কমিটি নির্বাচিত বলে ঘোষনা দেওয়ার পর অবশ্যই ১৫ দিনের মধ্যে যথাযথ ইনভেন্টরী বিবরণসহ দায়িত্বভার প্রদান ও গ্রহণ (হস্তান্তর) করবেন।
ঙ. কার্যনির্বাহী কমিটির এক তৃতীয়াংশ সদস্য কার্যনির্বাহের জন্য প্রয়োজনীয় উপস্থিতি সংখ্যা বলে গণ্য হবে।
চ. কার্যনির্বাহী কমিটির সকল সিদ্ধান্ত উপস্থিত সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের সমর্থন বা ভোটে গৃহীত হবে।
ছ. কার্যনির্বাহী কমিটিতে নূন্যতম ২ জন মহিলা সদস্যের অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে হবে।
জ. পদাধিকার বলে সদ্য বিদায়ী কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি ও মহাসচিব নবগঠিত কমিটির সদস্য পদে বহাল হবেন।
ধারা – ১৩: কার্যনির্বাহী কমিটি
কার্যনির্বাহী কমিটির পদসমূহ নিম্নরূপ হবে:
- সভাপতি: ১ জন
- সহ সভাপতি: ৩ জন
- মহাসচিব: ১ জন
- কোষাধ্যক্ষ: ১ জন
- যুগ্ম মহাসচিব: ২ জন
- সাংগঠনিক সম্পাদক/সচিব: ১ জন
- সাহিত্য ও প্রকাশনা সচিব: ১ জন
- সাংস্কৃতিক সচিব: ১ জন
- প্রচার ও প্রকাশনা সচিব: ১ জন
- শিক্ষা, ক্রীড়া ও পাঠাগার সচিব: ১ জন
- মিডিয়া, প্রচার ও জনসংযোগ সচিব: ১ জন
- দপ্তর সম্পাদক: ১ জন
- নির্বাচিত নির্বাহী সদস্য: ১৭ জন
- পদাধিকার বলে সদ্য বিদায়ী কমিটির সভাপতি ও মহাসচিব: ২ জন
ধারা – ১৪: কার্যনির্বাহী কমিটির ক্ষমতা ও দায়িত্ব
ক. গঠনতন্ত্র মোতাবেক সমিতির সার্বিক উন্নয়ন ও উদ্দেশ্য সফল করার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ ও প্রয়োজনীয় কাজ পরিচালনা করবে।
খ. গঠনতন্ত্র ও বিধিসমূহের সামঞ্জস্য রেখে এমন সব ক্ষমতা প্রয়োগ করবে, যা গঠনতন্ত্র ও বিধির পরিপন্থী নয় অথচ স্পষ্টভাবে লিপিবদ্ধ নাই।
গ. কার্যনির্বাহী কমিটি সমিতির সাধারণ সভা, বার্ষিক সাধারণ সভা ও জরুরী সাধারণ সভার সময়, তারিখ, স্থান, আলোচ্যসূচী, ইত্যাদি ঠিক করে সভার আহ্বান করবেন।
ঘ. সমিতির সাধারণ সভা, বার্ষিক সাধারণ সভা ও জরুরী সাধারণ সভার বিবরণী লিপিবদ্ধ করবেন ও সভার সিদ্ধান্তসমূহ বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করবেন।
ঙ. কোন নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য সাধনের জন্য ভিতরের অথবা বাহিরের সদস্যদের নিয়ে স্টান্ডিং কমিটি ও সাবকমিটি গঠন করতে পারবেন, তবে শর্ত থাকে যে এ ধরনের স্টান্ডিং কমিটির বিবেচনার জন্য বিষয়াবলী স্পষ্টভাবে বর্ণিত থাকতে হবে এবং এই ধরনের কমিটিতে এক বা একাধিক কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য অন্তর্ভুক্ত থাকবেন। সাব কমিটির সদস্যদের মধ্য হতে একজনকে চেয়ারম্যান/আহ্বায়ক মনোনিত করবেন, একজনকে সদস্য সচিব বা সাধারণ সম্পাদক হিসাবে মনোনয়ন দিবেন। গঠিত কমিটি কেবল নির্ধারিত বিষয়ের উপর কাজ করবেন।
চ. শূন্যপদ/নৈমিত্তিক শূন্যপদে সদস্য/কর্মকর্তা নিয়োগ দান করবেন।
ছ. কমিটির মধ্য হতে নৈমিত্তিক শূন্যপদে কর্মকর্তা নির্বাচন করবেন।
জ. নির্বাচন কমিশন গঠন ও নির্বাচন সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।
ঝ. সমিতির যাবতীয় আয়-ব্যায়ের অনুমোদন দিবেন, হিসাব প্রস্তুত করবেন।
ঞ. হিসাব নিরীক্ষক নিয়োগ দান করবেন।
ট. সমিতির বার্ষিক কাজের পরিকল্পনা ও বাজেট প্রণয়ন করবেন।
ঠ. উপদেষ্টা পরিষদ ও পৃষ্ঠপোষকমন্ডলী মনোনীত এবং এর সংখ্যা নির্ধারণ করবেন।
ড. সমিতির কার্যাবলী সুষ্ঠভাবে পরিচালনার জন্য প্রয়োজনবোধে বিশেষ উপ-পরিষদ গঠন করবেন।
ঢ. সকল নতুন সদস্যদের আবেদনপত্র বিধি মোতাবেক একজন সদস্যের পরিচয়দান সাপেক্ষে অনুমোদন করবেন।
ণ. কার্যনির্বাহী কমিটির নৈমিত্তিক শূন্যপদ ও বিশেষ বৈঠকে সৃষ্ট নতুন পদসমূহ পূরণের ক্ষমতা কমিটির হাতে ন্যস্ত থাকবে। এভাবে শূন্যপদে মনোনীত/নির্বাচিত সদস্য/কর্মকর্তা পরবর্তী নির্বাচন পর্যন্ত স্বীয়পদে আসীন থাকবেন এবং এর শূন্যপদের বিষয়টি এজেন্ডাভুক্ত করে কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় উপস্থিত সদস্যদের সংখ্যাগরিষ্ঠের সমর্থনের ভিত্তিতে অনুরূপ শূন্যপদ পূরণ করতে হবে।
ত. কমিটি/সাব-কমিটির উপর ন্যস্ত দায়িত্ব ও কর্তব্য সুষ্ঠরূপে সম্পাদনের জন্য উপবিধি প্রণয়ন করতে পারবে। তবে উক্ত উপ-বিধি গঠনতন্ত্রের সাথে অসামঞ্জস্যপূর্ণ এবং সমিতির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের পরিপন্থী হতে পারবে না। আরও শর্ত থাকে যে, কার্যনির্বাহী কমিটি প্রণীত উপ-বিধি পরবর্তী বার্ষিক সভায় অনুমোদনের জন্য পেশ করতে হবে।
বিধি-১
সমিতির সদস্য হইবার যোগ্য এবং ইচ্ছুক ব্যক্তি সদস্যপদের জন্য নির্দিষ্ট ফরমে মহাসচিব বরাবর আবেদন করবেন। আবেদনকারীকে অ্যাসোসিয়েশনের একজন সদস্য পরিচয় করাইয়া দিবেন।
বিধি-২
নতুন সাধারণ সদস্যপদের আবেদনপত্রের সঙ্গে পঞ্চাশ টাকা প্রবেশ ফি ও এক বছরের জন্য দেয় চাঁদা পাঁচশত টাকা প্রদান করিতে হইবে। আজীবন সদস্যদের জন্য প্রবেশ ফি পঞ্চাশ টাকা এবং এক হাজার টাকা চাঁদা জমা দিতে হইবে।
বিধি-৩
কোন সাধারণ সদস্য বার্ষিক চাঁদা ডিসেম্বরের মধ্যে পরিশোধ না করলে সদস্য-সুবিধাদি ভোগের অযোগ্য বলিয়া বিবেচিত হইবেন। তবে শর্ত থাকে যে, পঞ্চাশ টাকা পুনঃপ্রবেশ ফি ও বর্তমান বছরের জন্য নির্ধারিত দেয় চাঁদা পরিশোধ সাপেক্ষে সাধারণ সদস্যপদ পুনর্বহাল করা যাইবে।
বিধি-৪
কোন সদস্যের আচরণ কার্যনির্বাহী কমিটির মতে সদস্যপদ বাতিলের যোগ্য বলিয়া বিবেচিত হইলে তাঁহাকে তাঁহার সর্বশেষে প্রাপ্ত ঠিকানায় সাত দিনের সময় দিয়া কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠাইতে হইবে। তাহার জবাব (যদি তিনি তাহা দেন) কার্যনির্বাহী কমিটির মতামতসহ চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের জন্য সাধারণ পরিষদে উপস্থাপন করিতে হইবে। সাধারণ পরিষদ কর্তৃক বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত না নেওয়া পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট সদস্য তাঁহার সংশ্লিষ্ট বিষয়ে উপস্থিত থাকিয়া আলোচনায় অংশগ্রহণ করিতে পারবেন।
বিধি-৫
একজন সদস্যের সদস্যপদ খারিজ হইলে কোন অবস্থাতেই পরিশোধকৃত কোন অর্থ তাঁহাকে ফেরৎ দেওয়া হইবে না।
বিধি-৬
কোন সম্মানিত সদস্যকে জীবন সদস্যপদ প্রদানের প্রস্তাব কার্যনির্বাহী কমিটি কর্তৃক বিবেচিত হইতে হইবে ও বার্ষিক সাধারণ সভায় এ বিষয়ে অবহিত করিতে হইবে।
বিধি-৭
পৃষ্ঠপোষক নিয়োগের প্রস্তাব সাধারণ পরিষদের বিবেচনার জন্য কার্যনির্বাহী কমিটি কর্তৃক উপস্থাপিত হইবে।
বিধি-৮
সম্মানিত জীবন সদস্য, প্রধান পৃষ্ঠপোষক অ্যাসোসিয়েশনের সভায় যোগদান এবং ভাষণদানের জন্য যোগ্য হইবেন।
বিধি-৯
মহাসচিব সাধারণ পরিষদের সভার অন্তত দশ দিন পূর্বে সদস্যদের নিকট হইতে প্রাপ্ত সকল প্রস্তাবের নোটিশ কার্যনির্বাহী পরিষদের নিকট পেশ করবেন এবং এইসব প্রস্তাব কার্যনির্বাহী পরিষদ কর্তৃক বিবেচিত হইলে তাহা সাধারণ সভায় উপস্থাপন করবেন।
বিধি-১০
যে কোন সদস্য সভাপতি এবং সাধারণ পরিষদের অনুমতিক্রমে কার্যনির্বাহী কমিটির বিবেচনার জন্য প্রস্তাব আনিতে পারবেন।
বিধি-১১
কার্যনির্বাহী কমিটি প্রতি মাসে ন্যূনপক্ষে একবার বৈঠকে বসিবে।
বিধি-১২
সভাপতি সকল সভায় সভাপতিত্ব করিবেন। তবে তাঁহার অনুপস্থিতিতে উপস্থিত জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি এবং যদি তিনি বা সকল সহ-সভাপতি অনুপস্থিত থাকেন, সেইক্ষেত্রে কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় সভাপতিত্ব করার জন্য একজন কার্যনির্বাহী সদস্য বিবেচিত হইবেন।
বিধি-১৩
কার্যনির্বাহী কমিটির সভার কার্যবিবরণী ও সিদ্ধান্ত নির্দিষ্ট খাতায় লিপিবদ্ধ করিয়া সংরক্ষণ করিতে হইবে। সভার কার্যবিবরণী মহাসচিব পরবর্তী সভায় উপস্থাপন করিবেন এবং সংশ্লিষ্ট সভার সভাপতির অনুমোদন ও স্বাক্ষর গ্রহণ করিবেন।
বিধি-১৪
কার্যনির্বাহী কমিটির সকল নির্বাচন সাধারণ পরিষদ কর্তৃক অনুমোদিত নির্ধারিত নিয়মে অনুষ্ঠিত হইবে।
বিধি-১৫
নির্বাচিত হইলে অ্যাসোসিয়েশনের কল্যাণে কাজ করিবেন-এই মর্মে প্রত্যেক নির্বাচিত সদস্যকে কার্যভার গ্রহণের পূর্বে লিখিত সম্মতি জ্ঞাপন করিতে হইবে।
বিধি-১৬
কার্যনির্বাহী কমিটির কর্মকর্তা বা সদস্য অযোগ্য বলিয়া বিবেচিত হইবেন ও তাহার পদ শূন্য হইবে, যদি:
- ক. তিনি অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যপদ হারান, অথবা
- খ. সভাপতি/মহাসচিবকে তাঁহার অনুপস্থিতির কারণ লিখিতভাবে না জানাইয়া পরপর তিনটি সভায় অনুপস্থিত থাকেন।
বিধি-১৭
অ্যাসোসিয়েশনের স্বার্থে বা কাজের সুবিধার্থে মহাসচিব কোষাধ্যক্ষের নিকট দশ হাজার টাকা নগদ রাখিতে পারবেন, তবে শর্ত থাকে যে:
- ক. বিশেষ জরুরি অবস্থায় মহাসচিব সর্বোচ্চ পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত অগ্রিম প্রদান করিতে পারবেন।
- খ. তবে এই বিধান ডিউটি তহবিলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হইবে না।
বিধি-১৮
- ক. অন্যরূপে কোন ক্ষমতাপ্রাপ্ত না হইয়া থাকলে, মহাসচিব বাজেটে বরাদ্দ সাপেক্ষে যে কোন একটি বিষয়ের জন্য সর্বোচ্চ পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ করিতে পারবেন।
- খ. অনুরূপভাবে, বাজেটে বরাদ্দ সাপেক্ষে একজন যুগ্ম-মহাসচিব অন্যরূপে কোন ক্ষমতাপ্রাপ্ত না হইয়া থাকলে এক বছরে সর্বোচ্চ এক হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ করিতে পারবেন। তবে, পরবর্তী কার্যনির্বাহী সভায় উক্ত খরচের অনুমোদন গ্রহণ করিতে হইবে।
বিধি-১৯
ব্যাংক হিসাব পরিচালনার জন্য চেক-এ স্বাক্ষরদাতাদের নমুনাসহ সভাপতি কর্তৃক অ্যাসোসিয়েশনের সীলমোহরসহ সত্যায়িত হইতে হইবে।
বিধি-২০
ঢাকার বাহিরে কোন স্থানে পঁচিশ জন সম্ভাব্য সদস্য থাকলে কমপক্ষে পাঁচজনের একটি সাংগঠনিক গ্রুপ শাখা গঠনের উদ্যোগ গ্রহণ করিতে পারবেন। কমপক্ষে পনেরোজনের সদস্যভুক্তির পর অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব বরাবর স্বীকৃতির জন্য দরখাস্ত করা যাইবে।
বিধি-২১
অ্যাসোসিয়েশনের শাখার কার্যনির্বাহী কমিটি একজন সভাপতি, একজন সহ-সভাপতি, একজন কোষাধ্যক্ষ, একজন শাখা সম্পাদক, একজন সহকারী শাখা সম্পাদক ও ছয়জন সদস্যের সমন্বয়ে গঠিত হইবে।
বিধি-২২
অ্যাসোসিয়েশনের একটি সীলমোহর থাকিবে, যাহা মহাসচিবের হেফাজতে থাকিবে।
বিধি-২৩
প্রত্যেক সদস্যকে কার্যনির্বাহী কমিটি কর্তৃক গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী একটি সদস্য-কার্ড বা পরিচয়পত্র দেওয়া হইবে।
বিধি-২৪
- ক. অ্যাসোসিয়েশনের একটি সদস্য-বহি থাকিবে।
- খ. মহাসচিব বরাবর লিখিত আবেদন করিয়া যে কোন সদস্য অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য-বহি পরিদর্শন করিতে পারবেন।
- গ. সদস্যদের শ্রেণী অনুসারে, বর্তমান বছরের দেয় চাঁদা এবং বকেয়া দাখিলিয়া প্রতি বছর ৩০ নভেম্বরের মধ্যে একটি নতুন সদস্য তালিকা তৈরী করিয়া তাহা পরিদর্শন ও যাচাইয়ের জন্য অফিস খোলার দিনগুলিতে অফিসে রাখা হইবে এবং নির্ধারিত মূল্যে ইহার কপি ক্রয় করা যাইবে অথবা ইহা হইতে ব্যক্তিগতভাবে নোট টুকিয়া নেওয়া যাইবে।
- ঘ. সদস্য-বহি সাধারণ পরিষদের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠানের নোটিশের তারিখ পর্যন্ত পরিদর্শনের জন্য পাওয়া যাইবে।
বিধি-২৫
অ্যাসোসিয়েশনের উদ্দেশ্যাবলীর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ যে কোন বিষয়ে কার্যনির্বাহী পরিষদ প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিতে পারিবে।